Thursday, February 12, 2009

Dioxin-tainted shampoo found in Gulf stores

Source: BI-ME Author: BI-ME Posted: 04-01-2009

INTERNATIONAL. Of the eight shampoos which Saudi authorities have declared as tainted with potentially-dangerous chemical dioxin, one was found on the shelves of Doha shops as of yesterday.

Carcinogenic dioxin 1.4 was found in some of the cosmetics in a random survey of 84 samples of imported shampoos in the local Saudi market, a Riyadh-based report said.

“The Saudi Food and Drug Authority (SFDA) has found about eight brands of shampoos contaminated with the carcinogenic dioxin 1.4. This chemical can cause cancer and particularly children are at risk,” the authority said in an advisory, which also included pictures of the products, on Friday.

The SFDA has asked the authorities to confiscate the shampoos and ban their import.

The chief of Qatar General Organisation for Standards and Metrology, Mohamed bin Saif al-Kuwari, said his organisation was following up the matter and contacting Saudi authorities to find out details about the test results.

“We will take action after we receive the required information,” he said.

The products in question include: Corpore Sano Baby Shampoo (made in Spain), Black Seed Shampoo & Conditioner for all hair type (South Africa), LG Double Rich Anti-dandruff for greasy hair type (Korea), Himalaya Herbals Anti-dandruff shampoo for normal hair (India), ICare Shampoo with nutritive fruit complex for dry and damaged hair (Vietnam), Nature Care Mud Shampoo for damaged hair (Jordan) and two samples of Sehat Sedr Shampoo for all hair type (Iran).


The herbal anti-dandruff shampoo, made by Bangalore-based Himalaya Drug Co was yesterday available at all major hypermarkets and other outlets in Doha.

Except for ‘parfum’, the ingredients listed on the pack came from herbs: rosemary, sandalwood tree, ushira, banyan tree, lemon and tea tree oil.

The herbal care giant operating since 1930s has a wide range of products, which have been available in Qatar for five years. Additionally, the herbal medicines manufactured by the company are available at various drugstores in the country.

An official of the local distributor of Himalaya said in an interview for Gulf Times: “Himalaya products have been tested by labs of international standard in the US and elsewhere and found to be safe. Unfortunately, it being the weekend in India, a comment from the manufacturer will be available only by Monday.”

Another product, implicated by the SFDA, the LG’s Double Rich shampoo was available in Qatar but it had been phased out, according to the LG distributor in Qatar.

“The company in Korea discontinued exporting the product amidst a growing home demand since the end of 2006,” he said. “I wonder how they found it in Saudi when the product is no more shipped from Korea since the end of 2006,” he added.

The SFDA report also cited the Environmental Protection Agency (EPA) of the US that calls dioxin and its related compounds (DLCs) toxic to human health.

The major sources of dioxin are our own diet. Since the chemical is fat-soluble, it bio-accumulates, climbing up the food chain.

Even though the US FDA constantly monitors the ratio of dioxin in cosmetics and other food items, it doesn’t have a specific cap on how much of it is hazardous.

A 197-page report by the National Research Council of the National Academies, US in 2006 entitled ‘Health Risks from Dioxin and Related Compounds’ that evaluated EPA’s earlier reassessment said: “Studies suggest that [those] exposed occupationally to dioxin experience an increased risk of developing a potentially disfiguring skin lesion, liver disease, and possibly cancer.

Link: http://www.bi-me.com/main.php?id=29312&t=1&c=35&cg=4&mset=1011



Wednesday, February 11, 2009

একুশে ফেব্রুয়ারির প্রভাতফেরি

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি; আমি কি ভুলিতে পারি...হৃদয় আলোড়িত এ গান এখন হাজার হাজার মানুষের মুখে মুখে ফেরে প্রভাতফেরির লগ্নে। শিমুল ফোটার দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরে নগ্ন পায়ে জনতা যোগ দেয় প্রভাতফেরির মিছিলে। সারিবদ্ধভাবে ধীর লয়ে চলতে থাকে শহীদ মিনারের উদ্দেশ্যে। ফুল আর অশ্রুতে ভিজিয়ে দেয় শহীদ মিনার, ভাষা আন্দোলনের সৌধ। রাতের অকার ভেদ করে নগরীর মানুষ নগ্ন পায়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে বেরিয়ে পড়ে ঘর ছেড়ে। সবারই গন্তব্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। হ্যাঁ, প্রভাতফেরির কথা বলছি। শিশির ভেজা দূর্বাঘাস কিংবা শিশির-স্নাত সড়কের কালো পিচের ওপর দিয়ে সাতসকালে হাঁটতে কী দারুণ অনুভূতি-তা কি ভাষায় প্রকাশ করা যায়। আমাদের এ শ্রদ্ধা নিবেদনে থাকে না কোনো ভণ্ডামি কিংবা কৃত্রিমতা। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারসহ নাম না জানা যেসব শহীদ আমাদের মায়ের ভাষা রায় জীবন দিয়েছেন তাঁদের স্মরণে, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আমরা কিছুটা সময় ব্যয় করব এটা তো স্বাভাবিক। আমরা তো এতটা অকৃতজ্ঞ হতে পারি না!

সরকারের প্রতি ক্ষোভ আর ঘৃণা প্রকাশের সেই পন্হা, নগ্ন পায়ে প্রভাতফেরিতে অংশ নেওয়ার সেই রীতি আজও বহমান। এই চেতনা ও রীতিই মধ্যে বাঙালী জাতি বহন করে চলেছে একুশের ইতিহাস, মাথা না নোয়ানোর প্রতিজ্ঞা। একুশের আগমনে অম্লান সেই স্মৃতি সংঘবদ্ধ ও সংগঠিত হয়ে রূপ নেয় প্রভাতফেরিতে। প্রকৃতিও অংশ নেয় সেই আয়োজনে।

আমরা চাই এবার একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত হোক প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, প্রতিটি পাড়ায়। সে লক্ষ্যে এখনি আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।

প্রাকৃতিক শৈবাল স্পাইরম্নলিনা” ব্যবহারে ৯০ শতাংশ খরচ কমাবে আর্সেনোকোসিস রোগের

গুলশান আনোয়ার প্রধান,( বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়)

বাংলাদেশে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ মারা যায় বিভিন্ন রোগে। আর আর্সেনোকোসিস নামক ভয়াবহ দুরারোগ্য রোগে আক্রানত্ম হচ্ছে দেশের বিভিন্ন সত্মরের মানুষ। এমনি সময় এই রোগে আক্রানত্ম রোগীদের জন্য আশার বানী নিয়ে আসল বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) এর একদল গবেষক। তাঁরা বিভিন্ন কৃষি-উপজাত বর্জ্য পদার্থ ব্যবহার করে অতি স্বল্প খরচে স্পাইরম্নলিনা তৈরি করে তা দিয়ে আর্সেনোকোসিসের চিকিৎসা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থায় বিস্ময়কর সাফল্য লাভের পথ উন্মোচন করেছেন। এটি কিভাবে সল্প মুল্যে বাজারজাত করা যায় তার জন্য ফার্মাকোলজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মো. আব্দুল আউয়াল আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন।

প্রফেসর ড. মো. আব্দুল আউয়াল ২০০৬ সালের অক্টোবর মাসে ইউ.এস.ডি.এ. এর ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা অর্থায়নে ৪ বছর মেয়াদী “পশু এবং খাদ্য দ্রব্যে আর্সেনিক শনাক্তকরন এবং সর্বনিম্ন খরচে কৃষিবর্জ্য পদার্থ ব্যবহারের মাধ্যমে পশু এবং মানুষের শরীর থেকে আর্সেনিকের বিরূপ প্রভাব দুরীকরণের ওপর গবেষণা” শীর্ষক একটি শিরোনামে গবেষণা শুরম্ন করেন। তবে তিনি বিগত দশ বছর থেকে আর্সেনিকের ওপর কাজ করেছেন। ফলে প্রকল্পের সময়সীমা উত্তীর্ণ হওয়ার পূর্বেই তিনি তাঁর কাজে আশাতীত সফলতা লাভ করেন। এ গবেষণা কাজে তার সহযোগী প্রকল্প পরিচালক হিসেবে আছেন- বাকৃবির প্রফেসর ড. মাহবুব মোসত্মফা, প্রফেসর ড. মো. ইদ্রিস মিয়া, প্রফেসর ড. মো. আহ্সান বিন হাবিব। এছাড়াও দুইজন উপজেলা পশুসম্পদ কর্মকর্তা আবুল খায়ের ও অমলেন্দু ঘোষ এ প্রকল্পের অধীনে পি.এইচ.ডি. কোর্সে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন।

জানা যায়, বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৮৯ সনে সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে (BCSIR) পাইলট পস্নান্ট আকারে রাসায়নিক মিডিয়া ব্যবহার করে স্পাইরম্নলিনা উৎপাদন শুরম্ন করা হয়। স্পাইরম্নলিনা একটি নীলাভ সবুজ শৈবাল যা প্রোটিন, মিনারেল ও ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি পুষ্টিকর খাদ্য। এখন পর্যনত্ম মানুষের খাদ্য তালিকায় উপস্থিত খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে স্পাইরম্নলিনায় প্রোটিনের পরিমাণ সর্বাধিক (প্রায়৭২%)। বিগত কয়েক বছর যাবৎ স্পাইরম্নলিনা দিয়ে আর্সেনিকে আক্রানত্ম রোগীদের চিকিৎসা করে ভালো ফল পাওয়া গেছে। কিন্তু সায়েন্স ল্যাবরেটরীতে তৈরিকৃত স্পাইরম্নলিনার মূল্য খুবই বেশি (প্রতি কেজি স্পাইরম্নলিনা পাউডার ২০০০.০০ টাকা), যা দরিদ্র মানুষের পক্ষে ক্রয় করা বেশ কষ্টসাধ্য। কৃষি-উপজাত দ্রব্য যেমন সয়ামিল, চিনি কলের উচ্ছিষ্ট্য, সরিষার খৈল, মিষ্টির দোকানের বর্জ্য পদার্থ থেকে তৈরিকৃত স্পাইরম্নলিনার এ উৎপাদন খরচ ৯০ শতাংশ কমানো সম্ভব।

ড. আউয়াল এর নির্মিত প্রাকৃতিক পরিবেশে সূর্যের কিরনের মাধ্যমে স্পাইরম্নলিনা তৈরির জন্য গবেষণাগারের ছাদের উপর একটি স্পাইরম্নলিনার কালচার পুকুর রয়েছে। সেখানে স্পাইরম্নলিনা উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ কোসারিক মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করেন। এই স্পাইরম্নলিনা তিনি সর্বপ্রথম মুরগির শরীরে প্রয়োগ করেন এবং উক্ত মুরগির মাংসে আর্সেনিকের পরিমাণ কমানোর ব্যাপারে নিশ্চিত হন। এরপর তিনি তা ছাগলের শরীরে প্রয়োগ করে ছাগলের দুধেও আর্সেনিকের পরিমাণ কমানোর ব্যাপারে নিশ্চিত হন। তিনি জানান, স্পাইরম্নলিনা খাওয়ানোর পর তা শরীরে প্রবেশ করে তা কিলেশন পদ্ধতিতে বর্জ্য পদার্থ হিসেবে আর্সেনিক দেহ থেকে বের করে দেয়। এতে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না।

বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে ১৯৯৩ সালে। বর্তমানে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার ৬১ জেলাতেই বেশিরভাগ নলকূপের পানিতে আর্সেনিক সনাক্ত করা হয়েছে। নলকুপের পানি ছাড়াও শাকসবজি, ধানের কুড়া, খড়, গরম্নর দুধ, মুরগির মাংস ইত্যাদি অর্থাৎ মানুষ ও পশুপাখির খাদ্য তালিকায় আর্সেনিক পাওয়া যাচ্ছে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে এ মাত্রা সহনীয় পরিমাণ (০.০৫মি.গ্রা./লিটার) ছাড়িয়ে গেছে। ড. আউয়াল সর্বপ্রথম ২০০৩ সালে গরম্নর দুধে আর্সেনিকের উপস্থিতি সনাক্ত করেন। সুতরাং বর্তমানে এটা নিশ্চিত যে, শুধু পানি আর্সেনিক মুক্ত করলেই আর্সেনিক সমস্যার সমাধান হচ্ছে না বরং বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত কিছু আর্সেনিক ঢুকছেই এবং তা শরীরের বিভিন্ন স্থানে জমা হচ্ছে। এই অল্প অল্প করে জমা হওয়া আর্সেনিকই এক সময় মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

রাসায়নিক পদার্থের বদলে জৈব পদার্থ ব্যবহৃত মিডিয়ায় উৎপন্ন স্পাইরম্নলিনা খাওয়ানোর ফলে দেহে এর পরিপাক সহজ হবে ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে এবং ক্রয়মূল্যও এদেশের দরিদ্র মানুষের ক্রয়সীমার মধ্যে থাকবে। এ পদ্ধতিতে স্পাইরম্নলিনার উৎপাদন খরচ ২০০ টাকা হয় বলে জানান ড. আউয়াল। প্রকল্পের কাজ পুরোদমে চলছে বলে জানান তিনি।

প্রকল্পের কাজ শেষ হলে খাদ্যে আর্সেনিকের পরিমাণ নির্ণয় করে আর্সেনিকে আক্রানত্ম রোগের উৎপত্তির একটি পূর্বাভাস এবং স্পাইরম্নলিনা ব্যবহার করে এ রোগ থেকে মুক্তির একটি সহজ উপায় জানা যাবে বলে তিনি মনে করেন।

এছাড়াও তিনি জানান, এই প্রযুক্তির দ্বারা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে। যা দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারবে।
সূত্রঃ http://www.farmhouse-bd.com

Monday, February 9, 2009

Shampoos Banned by Dubai Govt

These shampoo contains cancerous ingredients that may vary for prolong use so better be careful than never!

SLS means Sodium Laureth Sulfate that is highly cancerous substance present in this shampoos.




Just for your info, and please take note of the shampoo you use to wash your hair every day / night!

Ingredients listed on your shampoo bottle, and see if they have this substance by the name of Sodium Laureth Sulfate, or simply SLS.

This substance is found in most shampoos, and the manufactures use it because it produces a lot of foam and it is cheap. But the fact is that SLS is used to scrub garage floors, and it is very strong. lt is also proven that it can cause cancer in the long run, and this is no joke.
Shampoo such as, Vo5, Palmolive, Paul Mitchell,the new Hemp shampoo, Pantene
Pro-V etc.. contains this substance. Colgate toothpaste also contains the same substance to produce the "bubbles".


Research has shown that in the 1980s, the chance of getting cancer is 1 out of 8000 and now, in the 1990s, the chances of getting cancer is 1 out of 3, which is very serious. "CLINIC PLUS" Shampoo also contains Sodium Laureth Sulfate(SLS) substance in it.

SLS
CLEAR , FRUCTIS ,
Vo5, Palmolive, Paul Mitchell, L'Oreal , Body Shop





ভুমিকা/সূচনা

মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষের জন্য আল্লাহ এই পৃথিবী এবং পৃথিবীতে অবস্থিত সকল জীব ও বস্তু সমূহ (জীব, জন্তু, গাছ পালা, নদ নদী, আকাশ, পর্বত, সমূদ্র, গ্রহ, তারা, চাঁদ, সূর্য, মাটি ইত্যাদি) সৃষ্টি করেছেন। এই সকলই মানুষের উপকারের জন্য। আমরা আল্লাহর এই নিয়ামত অস্বিকার করতে পারিনা।
আল্লাহ মানুষকে রোগ দিয়েছেন এবং রোগের নিরাময়ও দিয়েছেন।
আল্লাহ’র দেওয়া প্রাকৃতিক থেকে পাওয়া উদ্ভিদ, উদ্ভিদ থেকে পাওয়া শাক সবজি, ফল মূল, ঔষধ ইত্যাদি মানুষ ও জীবের খাদ্য ও রোগ নিরাময়ের প্রধান উৎস।
উদ্ভিদ জগতের কিছু উদ্ভিদ মানুষ ও জীবের রোগ নিরাময়ের ভূমিকা পালন করে, ঐ উদ্ভিদ গুলিকে ঔষধি উদ্ভিদ বা ভেষজ উদ্ভিদ বলে।
ঔষধি উদ্ভিদ বা ভেষজ উদ্ভিদ দ্বারা তৈরী ঔষধকে ভেষজ ঔষধ বা Herbal Medicin বলে।
ভেষজ ঔষধ বা Herbal Medicin দিয়ে রোগ নিরাময় করাকে ভেষজ চিকিৎসা পদ্দতি বা Herbal Tritment বলে।
DXN মালোয়শিয়ার একটি ভেষজ ঔষধ, প্রসাধণী, খাদ্য, পানীয়, পানি বিশুদ্ধ করন যন্ত্র, ইত্যাদি উৎপাদনকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান।
এই প্রতিষ্ঠানটি বিগত ১৪ বছর ধরে গ্যানোডার্মা বা মাশরুম, মরিন্ডা বা ননি, রোজ্যাল্লী, করড্যাসিপ, স্পিরোলিনা, এলোভ্যারা ইত্যাদি ভেষজ উদ্ভিদ দিয়ে পণ্য সামগ্রী উৎপাদন করে আসছে। এই প্রতিষ্ঠানটির পণ্য সামগ্রী আন্তর্জাতিক মানের এবং কঠোর মান নিয়ন্ত্রিত, যা ১০৫টি দেশের মানুষের আস্থা অর্জন করেছে।
এই প্রতিষ্ঠানটি তাদের পণ্য সামগ্রী বাজারজাত করে আধুনিক নেটওয়ার্ক পদ্দতি বা মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (MLM) এর মাধ্যমে।
যার ফলে প্রত্যেক ব্যবহারকারী এই প্রতিষ্ঠানটির অংশিধারী হয়ে পণ্য সামগ্রীর মান নিয়ন্ত্রনে ভূমিকা রাখতে পারে এবং অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হতে পারে।
সুতরাং আপনি আস্থার সাথে ব্যবহারকারী হিসাবে DXN এর পণ্য সামগ্রী ব্যবহার করতে পারেন।
নিবন্ধিত হয়ে আন্তর্জাতিক সদস্য পদ গ্রহন করে সূলভ মূল্যে পণ্য সামগ্রী পেতে পারেন এবং বাজারজাত করে অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হতে পারেন।